আজ- শনিবার, ১৮ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৪ঠা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
Shotto Barta Logo

শিরোনাম

নাটোরের গুরুদাসপুরে এক সাথে একই স্থানে সবাই সম্মিলিতভাবে কোরবানি দেন গ্রামের মানুষ….

মোঃ তানভীর রহমান

গুরুদাসপুর উপজেলা প্রতিনিধি

 

নাটোরের গুরুদাসপুরে এক সাথে একই স্থানে সবাই সম্মিলিতভাবে কোরবানি দেন একই গ্রামের মানুষ

বাড়ি বাড়ি নয় এক সাথে একই স্থানে পশু কোরবানি দেয় গ্রামের মানুষ। নাটোরের গুরুদাসপুরে নাজিরপুর ইউনিয়নের শ্যামপুর গ্রামে শত বছরের বেশি সময় ধরে চলছে এমন রীতি। পূর্ব পুরুষের ঐতিহ্য ধরে রেখেছে বংশধররা। কাটাকাটি আর মাংস বন্টনে সমাবেত ছেলে-বুড়ো সবাই। কোরবানির ঈদের আনন্দের আমেজটাই এই গ্রামের মানুষের একটু বেশি। একত্রে কোরবানি দেওয়ার আনন্দের পাশাপাশি যেখানে-সেখানে বর্জ্য ফেলাও এড়ানো যাচ্ছে, এতে পরিবেশেরও হচ্ছে না কোনো ক্ষতি।

এক যায়গায় এক সাথে কোরবানি হয়েছে গ্রামের পশু। শুধু এবারই নয় প্রতিবছরই এভাবে কোরবানির পশু কোরবানি করেন গ্রামবাসি।

 

নাটোরের গুরুদাসপুরের শ্যামপুর কুঠিপাড়া গ্রামে শত বছরের রেওয়াজ এই সম্মিলিত কোরবানি। পূর্ব পুরুষের সব রীতি আর ঐতিহ্য মেনে আসছে প্রজন্মের পর প্রজন্ম।

শ্যামপুর কুঠিপাড়া গ্রামের বয়জেষ্ঠ্য ও যুবকেরা বলেন,

বাবা দাদাদের সময় থেকে এই রীতি চলে আসছে, আমরা সবাই এক সাথে পশু কোরবানি করি। কোরবানির পশু কাটাকাটির সময় আমাদের অনেক আনন্দ হয়।

 

ঈদগাহ ময়দানে ঈদের নামাজ পড়ে এসে গ্রামবাসি একত্রে হয়ে পশু কোরবানি আর মাংস প্রস্তুত করে গ্রামবাসী। সব বয়সি আর সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ এ কাজে স্বেচ্ছায় অংশ নেয়। ধর্মীয় রীতি মেনে সমাজের সবার মাঝে বন্টণ ও বিতাড়ন করা হয় কোরবানির মাংস ও সব শেষে সম্মিলিত ভাবে পরিস্কার করা হয় কোরবানির বর্জ্য।

শেয়ার করুন :

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin

এই রকম আরোও খবর

সাক্ষাৎকার