চট্টগ্রামে আ. লীগ নেতা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) নগরের জাকির হোসেন সড়ক এলাকায় অভিযান চালিয়ে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে।আজ শুক্রবার গ্রেপ্তারকৃত ওই ব্যক্তির নাম—আবু বকর চৌধুরী (৫০)। তিনি মৃত বোচন মিয়ার ছেলে। পুলিশ জানায়, তিনি পলাতক সাবেক সাবেক সংসদ সদস্য মহিউদ্দিন বাচ্চুর ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা। চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল কাবির দ্য ডেইলি স্টারকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।জুলাই আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থী ও বিক্ষোভকারীদের ওপর হামলা ও গুলি...
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) নগরের জাকির হোসেন সড়ক এলাকায় অভিযান চালিয়ে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে।
আজ শুক্রবার গ্রেপ্তারকৃত ওই ব্যক্তির নাম—আবু বকর চৌধুরী (৫০)। তিনি মৃত বোচন মিয়ার ছেলে। পুলিশ জানায়, তিনি পলাতক সাবেক সাবেক সংসদ সদস্য মহিউদ্দিন বাচ্চুর ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা।
চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল কাবির দ্য ডেইলি স্টারকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
জুলাই আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থী ও বিক্ষোভকারীদের ওপর হামলা ও গুলি চালানোর ঘটনায় চান্দগাঁও থানায় দায়ের হওয়া মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করে ডিবি। পরে তাকে চান্দগাঁও থানায় হস্তান্তর করা হয়।
ওসি জাহেদুল দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, 'মাঝরাতে আওয়ামী লীগ নেতা আবু বকরকে থানায় হস্তান্তর করেছে ডিবি। তিনি চান্দগাঁও থানায় দায়ের হওয়া হত্যা চেষ্টার ও বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালানোর মামলার এজাহারভুক্ত আসামি।'
মামলার নথি থেকে জানা যায়, গত ১৮ মার্চ এজাজ খান নামে এক ব্যক্তি মোট ৫৩ জন আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ নেতাকে আসামি করে মামলা করেন। এ তালিকায় সাবেক সংসদ সদস্য মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, সাবেক সংসদ সদস্য মহিউদ্দিন বাচ্চু ও সাবেক সিসিসি মেয়র আ.জ.ম নাছির উদ্দিনসহ অজ্ঞাত ২০০ জনকে আসামি করা হয়।
মামলায় অভিযোগ আনা হয়— আসামিরা গত বছরের ১৮ জুলাই শিক্ষার্থী-নেতৃত্বাধীন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় বিক্ষোভকারীদের ওপর হামলা ও গুলি চালিয়ে হত্যাচেষ্টা করেন। ওই সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে তিনজন নিহত হন।